তাওহীদরে গুরুত্ব
১০ - মু’মনিদরে জীবনে তাওহীদরে গুরুত্ব কতটুকু?
উত্তর: মু’মনিদরে জীবনে তাওহীদরে গুরুত অপরসিীম:
 
জিন ইনসান তথা সমগ্র বশ্বি সৃষ্টরি উদ্দশ্যেই হল এই ‘তাওহীদ’ বাস্তবায়ন করা।
মহান আল্লাহ বলনেঃ
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
আর জনি ও মানুষকে কবেল এজন্যই সৃষ্টি করছেি যে তারা আমার ইবাদাত করব।ে (সূরা যারয়িাত:৫৬ )
* ইল্লা লি ইয়া'বুদূন মানে 'ইল্লা লি ইয়ুওয়াহহদিূন।' র্অথাৎ তারা কবেল আমারই এবাদত করবে এর র্অথ তাফসীরে বাগাবী তে বলা হয়ছেে যে তারা শুধু আমার তাওহীদ বাস্তবায়ন করব।ে
 
আদমে আ. থকেে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম র্পযন্ত যত নবী-রাসূল পৃথীবতিে আগমন করছেলিনে, তাঁদরে সকলকে তাওহীদ প্রতষ্ঠিার এক ও অভন্নি দাইত্ব দয়িইে দুনয়িাতে প্ররেণ করা হয়ছেলি। 
এরশাদ হচ্ছ:ে
 وَمَا أَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ مِنْ رَسُولٍ إِلَّا نُوحِي إِلَيْهِ أَنَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنَا فَاعْبُدُونِ - 
র্অথ: আমি তোমার র্পূবে যত রাসূল প্ররেণ করছেি তাদরে সকলকে আমি এই ওহীই করছেি য,ে আমি ব্যতীত প্রকৃত আর কোন ইলাহ নইে, কাজইে তোমরা আমারই ইবাদত কর। (সূরা আম্বয়িা/২৫, আরো দখেুন সূরা নাহাল: ৩৬ এই আয়াতটি মূল বইয়ে উল্লখে আছ)ে 
 
এমনকি মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবুওত লাভরে পর থকেে এক টানা ১০ বছর শুধু মাত্র তাহীদরে দাওয়াত দয়িে গছেনে, পরর্বতীতে তাওহীদরে বাস্তবায়ন স্বরুপ র্পযায় ক্রমে সলাত সয়িাম ইত্যাদরি বধিান নাযলি করা হয়।
তাওহীদবাদীরাই শুধু রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শাফায়াত পাবনে, কোন শরিককারী তাঁর শাফায়াত পাবে না।  এক সাহাবীর প্রশ্নরে উত্তরে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলনে:
أَسْعَدُ النَّاسِ بِشَفَاعَتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَنْ قَالَ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ خَالِصًا مِنْ قَلْبِهِ أَوْ نَفْسِهِ
যে ব্যক্তি অন্তর থকেে ইখলাসরে সাথে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করবে কয়িামতরে দনি সে ব্যক্তি আমার শাফায়াত লাভে ধন্য হব।ে  (বুখারী:৯৯)
 
তাওহীদ ঠকি থাকলে সব গুনাহ মাফ হওয়ার আশা করা যায়। রাসূলুল্লাহ  বলছনে:ে আল্লাহ তায়ালা বলছেনে: (হাদীছে ক্বুদসী 
 يَا ابْنَ آدَمَ! إنَّك لَوْ أتَيْتنِي بِقُرَابِ الْأَرْضِ خَطَايَا ثُمَّ لَقِيتنِي لَا تُشْرِكُ بِي شَيْئًا لَأَتَيْتُك بِقُرَابِهَا مَغْفِرَةً”
“হে আদম সন্তান! যদি তুমি পৃথবিী পরমিান গোনাহ্ নয়িে আমার কাছে আসো এবং আমার সঙ্গে কোন কছিুকে শরীক না করে সাক্ষাত কর, তাহলে আমি সমপরমািণ ক্ষমা নয়িে তোমার সঙ্গে সাক্ষাত করবো।” -(তরমিযীি (নং-৩৫৪০) এ হাদীসটকিে হাসান বলছেনে।)